জন্মের পর কৈ’শোরে প’দার্পন থেকে বিয়ের আগ পর্যন্ত একটা মেয়ের শারী’রিক গঠন
যেরকম থাকে বিয়ের পরে সেটা আর সেরকম থাকে না।পরিবর্তন মানুষের স্বাভাবিক
প্রক্রিয়া। শারী’রিক প্রয়োজনেই পরিবর্তন হয়ে যায় সব।বিয়ের আগে অনেক পুরুষই
কুমারী মেয়ে চেনা নিয়ে উ”দ্বেগেথাকেন। অনেকে আবার অ’ক্ষ’তযো’নী মেয়ে না পেলে
তুলকালাম কাণ্ড বাঁ’ধিয়ে ফে’লেন। তাদের অবগতির জন্য আমাদের আজকের
আয়োজন।
আসুন জেনে নিই কুমারী মেয়ে চেনার উপায়।আগেই বলে রাখি কুমারী মেয়ে চেনার
জন্য সাধারণত তেমন কোন ল’ক্ষণ নেই।তবে মেয়েদের যো’নী এবং স্ত’ন দেখে
মোটামুটি কমারী মেয়ে চেনা যায়।তবে অনেক মেয়ের বংশগতভাবেই স্ত’ন বড় থাকে।
এমনও ঘটনা দেখা গেছে যে, একটি মেয়ের স্ত’ন বেশ বড়,কিন্তু কোন ছেলেকে চু’ম্বন
করা তো দূরের কথা, কখনো হ’স্তমৈথুন এবং সে’ক্স পর্যন্ত করেনি।
তার মানে কী এই দাড়াঁবে যে, মেয়েটি কু’মারীত্ব হা’রিয়েছে? মোটেই নয়।আবার এমনও
ঘটনা রয়েছে যে, কোন মেয়ে তার জীবনে প্রথম সে’ক্স করেছে, কিন্তু কোন র’ক্তপাত
হয়নি।তার মানে কিন্তু এই নয় যে, আপনার আগে কোন পুরুষ তার কুমা’রীত্ব নিয়েছে।
তবে আসলেই কুমারীমেয়ে চেনার তেমন কোন ল’ক্ষণ নেই।তবুও নিম্নে স্ত’ন এবং যো’নী
দেখে ভা’র্জিন মেয়ে চেনার ক’য়েকটি ল’ক্ষণ তুলে ধরা হলোঃ
১. স্ত’ন ছোট হবে।২. চ্যা’প্টা হবে, গোল নয়।৩. দৃঢ় হবে, তুলতুলে নয়। ৪. স্ত’নের
বোটার চারপাশে যে গাঢ় অংশ থাকে তার রঙ গোলাপি থেকে হালকা বাদামী রঙ এর
মতো হবে এবং এই অংশ আয়তনে ছোট হবে।৫. নি’পলের আকার ছোট হবে।
সিউডোভারজিন বা ন’কল কুমারীঃ অনেক সময় অনেক মেয়ের কয়েকবার
যৌ’নমি’লনের পরেও হাইমেন বা সতীচ্ছদ অ’ক্ষ’ত থাকে।
এদের সিউডোভারজিন বা নকল কুমারী বলাহয়। তবে এর হার অনেক কম।১. ল্যাবিয়া
মাইনরা অর্থাৎ ভিতরের পাপড়িও সম্পূর্ণভাবে ব’ন্ধ থাকবে এবং ল্যাবিয়া মেজরা দিয়ে
ঢাকা থাকবে পুরোটাই। ল্যাবিয়া মেজরা না সরালে দেখা যাবে না।২. ল্যাবিয়া মেজরা
অর্থাৎ বাইরের পাপড়ি প্রায় সম্পূর্ণ ভাবে একসাথে লেগে থাকবে এবং যো’নীমুখ দেখা
যাবে না।
মোটেই নয়।আবার এমনও ঘটনা রয়েছে যে, কোন মেয়ে তার জীবনে প্রথম সে’ক্স করেছে, কিন্তু কোন র’ক্তপাত
হয়নি।তার মানে কিন্তু এই নয় যে, আপনার আগে কোন পুরুষ তার কুমা’রীত্ব নিয়েছে।